কথিত আছে এক ভারত পুরোটা ঘুরে দেখলেই নাকি পৃথিবীর সব মহাদেশ ঘোরার আমেজ পাওয়া যায়। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সম্মিলনসহ দেশটিতে রয়েছে অসংখ্য মোহনীয় পর্যটন স্পট। সাধ ও সাধ্যের মধ্যেই দেখাযাবে নদী, সমুদ্র, পাহাড় আর মরুভূমির নজর কাড়া দৃশ্য। সেই সঙ্গে ভারত অধ্যুষিত ভূস্বর্গ কাষ্মিরও।
পর্যটকদের জন্য ঘোরাঘুরি’র এবারের আয়োজন ‘ভারত ভ্রমন’।
এই পর্বে ভারতীয় ভিসা সংক্রন্ত তথ্য উপস্থাপন করা হলো।
আবেদনের আগে:
———————-
ভারতীয় ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয়। ভিসা আবেদনের বেশ কিছু তথ্য www.ivacbd .com সাইটে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া www.hcidhaka.org ওয়েব সাইটের বাম পাশে ‘Guidelines for filling Online Visa Application Form’ এবং FAQ on Online Visa বিভাগে ক্লিক করে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন আগ্রহীরা।
আবেদন প্রক্রিয়া:
———————–
প্রথমে http://passport.gov.in/visaindia/ ঠিকানায় প্রবেশ করলেই একটি আবেদন ফরম আসবে। প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করে save and continue বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর সয়ংক্রিয়ভাবে আরো দুটি ফরম আসবে। একইভাবে ফরম দুটি পূরণ করে save and continue বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে বলে রাখা ভালো, অনলাইনে ফরম পূরণের পাসপোর্ট অনুযায়ী যাবতীয় তথ্য এবং কোনো ধরনের ভিসা (ট্যুরিস্ট, মেডিকেল কিংবা ব্যবসা) কতদিনের ভিসা, কোন রুটে যাবেন, ইন্ডিয়ান একজনের রেফারেন্স এবং হোটেলের তথ্য পূরণ করতে হবে।
ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করার পর উপরে থাকা অস্থায়ী আইডি নম্বরটি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে এবং ফরম পূরণ হলে একটি ফাইল নম্বর দেওয়া হবে। যা দিয়ে পরবর্তী প্রসেসিং যেমন ফাইলটি প্রিন্ট করতে কাজে লাগবে।
এই কাজগুলো খুব সহজ কিন্তু কিছুটা সমস্যায় পড়তে হবে ভারতীয় হাইকমিশনে অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ পেতে। কারণ সাধারণত চাইলেই এই তারিখ পাওয়া যায় না।
আমাদের ভুল থাকতে পারে । প্রয়োজনে এডিট করা হবে । ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
সংরক্ষিত অস্থায়ী আইডি নম্বর, ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখ ব্যবহার করে অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ পেতে বারবার চেষ্টা করতে হবে।
অ্যাপয়েন্টমেন্টের তারিখ পাওয়ার পর পূরণ করা ফাইলটি প্রিন্ট করে অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নির্দিষ্ট তারিখে ভিসা অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
ভিসার জন্য ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন, রাজশাহী ও চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে (আইভিএসি) আবেদন জমা দিতে হবে।
যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে:
————————————————————————————————————–
১. আবেদনের তারিখে পাসপোর্টের মেয়াদ ছয় মাস বা তার বেশি থাকতে হবে ।
সঠিক নিয়মে ফর্ম পূরন করতে হবে । আপনার ফর্ম পূরনের সময় একটি তারিখ জানতে চাইবে আপনি কবে ভিসা ফর্ম জমা দিবেন । আপনার সুবিধা মত তারিখ নির্বাচন করুন । পাসপোর্টে অন্তত: দু’টি সাদা পাতা থাকতে হবে। পাসপোর্টের অনুলিপি (প্রথম চার পৃষ্ঠা এবং বৈধতার মেয়াদ বাড়ানোর এসডোর্সমেন্ট, যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে। আবেদনপত্রের সাথে সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। একটি সদ্য তোলা (৩ মাসের বেশী পুরোনো নয়) পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি যেন পুরো মুখমন্ডল দেখা যায়। ছবির মাপ ২ ইঞ্চি বাই ২ ইঞ্চি হতে হবে। কমপক্ষে বিশ দিন আগে ভিসার জন্য আবেদন করা ভাল ।
২) আবাসস্থলের প্রমাণ: জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি।
৩) পেশার প্রমাণ: চাকুরীদাতার কাছ থেকে সনদ। শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর আইডি কার্ড এর অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে।
৪) আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে। অনলাইন ভিসা এপ্লিকেশন ফরম যেটাতে বিজিডি নিবন্ধন নং এবং সময় সহ সাক্ষাতের তারিখ থাকবে। আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম এ দেয়া নির্ধারিত স্থানে তাদের ছবি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিশ্চিত থাকতে হবে যেন বর্তমান পাসপোর্টের জন্মতারিখ এবং জন্মস্থান এর সাথে পুরোনো পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং/ অথবা জন্মনিবন্ধন সনদের তথ্যের মিল থাকে। সাক্ষাতের দিন আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে; সব পুরোনো পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনপত্র অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে সব ধরণের ভারতীয় ভিসা, শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসা (টি) ব্যতীত, কোন অনলাইন সাক্ষাতের তারিখ/ ই-টোকেন ছাড়াই ওয়াক-ইন পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হয়।
৫. আপনি কি করেন তা প্রমানের জন্য যে কোন সার্টিফিকেট নিবেন (ব্যবসা হলে আপনার ট্রেড লাইসন্সের ফটোকপি কিংবা চাকুরী করলে যথাযত পক্ষের থেকে লেটার নিতে হবে। উভয়ক্ষেত্রে ভিজিটিং কার্ড নিবেন) । অফিস থেকে ছুটি মঞ্জুরের অনুমতিপত্র ও জমা দিতে হবে ।
৬. ট্যুরিষ্ট ভিসা ১বছরের জন্য প্রদান করা হয় । এটার মেয়াদ কোন ভাবেই বাড়ানো যায় না । এর মধ্যে যতবার খুশি যাওয়া যায়।
৭. চিকিৎসা সংক্রান্ত ভিসার জন্য যেতে হলে ডাক্তারের নাম, ভিজিটিং কার্ড, এপয়েন্টম্যান ডেট, রুগীর সকল কাগজপত্র, বাংলাদেশের ডাক্তারের রের্ফাড এর কাগজ জমা দিতে হবে । চিকিৎসা সংক্রান্ত ভিসার মেয়াদ বাড়ানো যায় ।
৮. অফিসিয়াল আমন্ত্রন পেলে সেই আমন্ত্রন পত্রে কপি জমা দিতে হবে ।
৯. ট্রানজিট ভিসার ক্ষেত্রে নেপাল বা ভুটানের ভিসা আগে নেয়াটা ভাল । সে ক্ষেত্রে আপনি ৭২ (বাহাত্তর ঘন্টা) ভারতে অবস্থানের সুযোগ পাবেন ।
১০. ভিসা ফি-৬০০/= ( ছয়শত টাকা মাত্র )
১১. ভিসা ফর্ম জমা নেয়ার সময় সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা ( সময় পরির্বতন করা হয় )
১২. পার্সপোট ফেরত দেয়ার সময় বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা (সময় পরির্বতন করা হয় )
১৩. ভিসা সেন্টারে ফোন ব্যবহার নিষেধ । ভিসা সেন্টারে বড় কোন ব্যাগ সাথে রাখা যাবে না।
বাংলাদেশীদের যেই যেই ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ভিসা দেয়া হয় :
—————————————————————————
১. বিজনেস ভিসা
২. সিঙ্গেল এন্টি ভিসা
৩. সিঙ্গেল এন্টি ট্র্যানজিট ভিসা
৪. ডাবল এন্টি ট্র্যানজিট ভিসা
৫. মেডিক্যাল / মেডিক্যাল এটেডডেন্ট
৬. সাংবাদিক
৭. ষ্টুডেন্ট
৮. রির্সাচ ভিসা
৯. কনফারেন্স
১০. এম্পমেন্ট ভিসা
১১. ট্রেনিং
ভিসার ধরণ:
বিজনেস/ ব্যবসায়িক ভিসা
মন্তব্য: ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে (কমার্শিয়াল/ ইকনোমিক/ট্রেড) ভারত গমনে ইচ্ছুক আবেদনকারীদেরকে জারি করা হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: আবেদনপত্রের পক্ষে, সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদির সাথে অতিরিক্ত যে
ডকুমেন্ট/ দলিলাদি প্রয়োজন: (১) বাংলাদেশে আবেদনকারীর প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ের নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগের নম্বর; (২) ভারত থেকে যে প্রতিষ্ঠান/ কোম্পানী স্পন্সর করছে, তার চিঠি; (৩) বাংলাদেশের স্বীকৃত কোন চেম্বার অব কমার্স থেকে সুপারিশ চিঠি; (৪) কোন ভারতীয় কোম্পানীর সাথে হয় শেষ ব্যবসায়িক লেনদেন এর ব্যাপারে, নতুবা আসনড়ব ব্যবসায়িক লেনদেনের আকলপত্র (লেটার অফ ক্রেডিট); (৫) টিন সহ ট্রেড লাইসেন্স এর একটি কপি; (৬) সফরের উদ্দেশ্য এবং ব্যবসায়িক চুক্তির প্রকৃতি বর্ণনা করে সহায়ক পত্র (কভারিং লেটার); (৭) আবেদনকারীর কোম্পানীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের); (৮) আবেদনকারীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের); (৯) কোন কোম্পানী বা প্রাইভেট ফার্মে কর্মরত থাকলে, কর্মসংস্থান চুক্তিপত্রের কপি যেটাতে আবেদনকারীর চুক্তিবদ্ধ হওয়ার তারিখ, অধিষ্ঠিত পদ এবং মাসিক বেতন উল্লেখ থাকবে |
(১০) ভারতে কোন বাণিজ্য / ব্যবসায় প্রদর্শনী/মেলায় অংশগ্রহণ করতে বা ঘুরতে গেলে, অংশগ্রহণের ধরণের বর্ণনা এবং ফেডারেশন/চেম্বার এর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অথবা প্রদর্শনী/মেলা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পত্র। স্বল্পমেয়াদী একক সফর ভিসা
মন্তব্য: সাধারণত ভ্রমণ/ আত্মীয়দের সাথে সাক্ষাৎ/ তীর্থযাত্রা প্রভৃতির উদ্দেশ্যে ৯০ দিন পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করার সময় জারি করা হয়। এ ধরণের ভিসার অধীনে ভারতে প্রবেশের কাল ভিসা ইস্যু করার তারিখ থেকে
এক মাস মেয়াদী হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি
দীর্ঘমেয়াদী সফর ভিসা
মন্তব্য: সেসব ব্যক্তিদেরকে এই ভিসা জারি করা হয় যাদের সন্তানেরা ভারতে পড়াশোনা করছে, তাদেরকে এবং ভারতে কর্মরত ব্যক্তিদের পরিজনদের অথবা অন্য যেকোনশ্রেণীর মানুষদের, যাদের দীর্ঘ সময় ব্যাপী ভারতে থাকা প্রয়োজন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে সমর্থিত কাগজপত্র (যথা- বিদ্যালয় থেকে চিঠি, ভারতের নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চিঠি, ইত্যাদি)
ট্রানজিট একক প্রবেশাধিকার ভিসা
মন্তব্য: ভারতের ভেতর দিয়ে স্থলপথ/ জলপথ দিয়ে গমনকারী ব্যক্তিকে টিকিট উপস্থাপন ও তৃতীয় পক্ষীয়
দেশের বৈধ ভিসা সাপেক্ষে ট্রানজিট ভিসা জারি করা হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে নিশ্চিত টিকিট ও তৃতীয় পক্ষীয় দেশের ভিসা। হোটেল বুকিং এর কপি দিতে হবে।
ট্রানজিট দ্বি-প্রবেশাধিকার ভিসা
মন্তব্য: দ্বি-প্রবেশাধিকার ট্রানজিট ভিসা বিমানে ভ্রমণকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর জারি করা হয়, তাদের অবস্থানের সময় ৭২ ঘন্টা অতিক্রম না করার চুক্তি সাপেক্ষে এবং তাদের অবশ্যই নিশ্চিত ফিরতি টিকেট রাখতে হবে।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে নিশ্চিত টিকিট উপস্থাপন।হোটেল বুকিং এর কপি দিতে হবে।
মেডিকেল/মেডিকেল এটেনডেন্ট ভিসা
মন্তব্য: ভারতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গমনকারী ব্যক্তি।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি এবং (১) স্বীকৃত হাসপাতাল/ ডাক্তার এর কাছ থেকে রোগীর চিকিৎসাধীন অবস্থার বিশদ নির্দেশ সহকারে চিকিৎসার মূল সনদপত্র; (২) প্রম ভ্রমণের ক্ষেত্রে,
বিদেশে চিকিৎসা সুবিধা উপভোগের জন্য উপস্থিত ডাক্তারের কাছ থেকে সুপারিশ; (৩) ভারতে অব্যাহতভাবে চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভারতের উপস্থিত ডাক্তারের কাছ থেকে সুপারিশ; (৪) হাসপাতালে ভর্তি বা দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার জন্য, আর্থিক সম্পদের প্রমাণ চাওয় হতে পারে: (ক) ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের), (খ) ব্যাংক থেকে সচ্ছলতার সনদ।
স্টুডেন্ট/শিক্ষার্থী ভিসা
মন্তব্য: সম্ভাব্য শিক্ষার্থী।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে (১) ভারতের কোন স্বীকৃত
বিশ্ববিদ্যালয়/বোর্ড এর প্রতিষ্ঠান/কোর্সে ভর্তির প্রমাণপত্র; (২) অনুমোদিত ব্যাংক এর মাধ্যমে পিতা-মাতা/ অভিভাবকের কাছ থেকে অঙ্গীকারপত্র, এই মর্মে যে, আবেদনকারীর ভারতে পড়াশোনা করার মত যথেষ্ট আর্থিক সংস্থান রয়েছে এবং পিতা-মাতা/ অভিভাবকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংক পরিশোধ করবে।
রিসার্চ/ গবেষণা ভিসা
মন্তব্য: আবেদনকারীকে গবেষণার ক্ষেত্রের পূর্ণ বিবরণী সহ, তার কাজ গ্রহণ করার জন্য ভারতে ভ্রমণের অন্তত: এক সপ্তাহ পূবের্, ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে প্রতিষ্ঠান থেকে আমন্ত্রণ পত্র, ইত্যাদি।
কনফারেন্স/ সম্মেলন ভিসা
মন্তব্য: ভারতে ইভেন্ট/সেমিনার/ কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রিত ব্যক্তি।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে (১) ভারতে সম্মেলনের আয়োজনকারীর পক্ষ থেকে আমন্ত্রণপত্র; এবং (২) বাংলাদেশে নিয়োগকর্তার তরফ থেকে চিঠি।
এমপ্লয়মেন্ট/ কর্মসংস্থান ভিসা
মন্তব্য: ভারতে চাকরী প্রদত্ত পেশাদার ব্যক্তি।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি এবং (১) ভারতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োগপত্র; (২) ভিসা সেকশন, ভারতীয় হাইকমিশন, ঢাকা বরাবর ভারতীয় নিয়োগকর্তার চিঠি; (৩) ভারতে সাক্ষাৎকারের প্রামাণিক সাক্ষ্যপত্র; (৪) ভারতে পদ সংক্রান্ত প্রেস প্রজ্ঞাপন; (৫) ব্যক্তি যদি বাংলাদেশে কর্মরত থাকে, তাহলে সাথে বর্তমান নিয়োগকর্তার চিঠি দেয়াও আবশ্যক; (৬) কর্মসংস্থান ভিসা নিয়ে ভারতে গমনকারী ব্যক্তির নিকটবর্তী এফ আর আর ও -তে নিবন্ধন করা প্রয়োজন।
ট্রেইনিং/ প্রশিক্ষণ ভিসা
মন্তব্য: ভারতে বিভিনড়ব প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম এ অংশগ্রহণ করার জন্য।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: প্রশিক্ষণ ভিসার জন্য আবেদনকারী ব্যক্তি “সাধারণ শর্তের” অধীনে ডকুমেন্ট/ দলিলাদির সাথে অতিরিক্ত যা দাখিল করবে: ভারতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত চিঠির কপি, ভিসা সেকশন, ভারতীয় হাইকমিশন, ঢাকা বরাবর ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের চিঠি, ব্যক্তি যদি বাংলাদেশে কর্মরত থাকে, তাহলে সাথে বর্তমান নিয়োগকর্তার চিঠি দেয়াও আবশ্যক।
এই ঠিকানা গুলোতে ভিসা ফর্ম জমা নেয়া হয় :
————————————————————————————-
This Are Indian Visa Application Center ( IVAC) in Bangladesh
নিচের ঠিকানা গুলো হাইকমিশনের অফিস । এখনে ভিসা ফর্ম জমা নেয়া হয় না ।
This Are Office of High Commission of India, Bangladesh :